মঙ্গলবার, ১৪ মে ২০২৪, ০৮:১৪ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
মাটিরাঙ্গার অপরাধ আখড়া রাজধানীর অভিজাত এলাকায় ( QD’S ) সিসা লাউঞ্জের নামে চলছে ব্ল্যাকমেইলসহ মাদক বাণিজ্য। কালের খবর গ্যাস সরকারি, বিল যাচ্ছে দালালের পকেটে মুরাদনগরে বজ্রপাতে শিক্ষার্থীর মৃত্যু। কালের খবর কুতুবপুর ইউপি প্যানেল চেয়ারম্যানের প্রয়াত বাবার দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত। কালের খবর রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬৩তম জন্মবার্ষিকী: শাহজাদপুর কাছারি বাড়িতে চলছে ৩ দিনের জন্মোৎসব। কালের খবর সাতক্ষীরা জেলায় এবার ২৫০ কোটি টাকার আম বিক্রির আশা। কালের খবর ঢাকা সংবাদপত্র হকার্স বহুমুখী সমবায় সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ আব্দুল মান্নান, সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম। কালের খবর হজযাত্রা উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কালের খবর সাতক্ষীরায় কাঙ্খিত বৃষ্টিপাত দেখা দিয়েছে জনমনে স্বস্তি। কালের খবর
ঈদের সিনেমা নিয়ে আমার এখন কোনো পরিকল্পনা নেই্ : অপু বিশ্বাস। কালের খবর

ঈদের সিনেমা নিয়ে আমার এখন কোনো পরিকল্পনা নেই্ : অপু বিশ্বাস। কালের খবর

এম আই ফারুক, কালের খবর :
এম আই ফারুক : ঢাকাই চলচ্চিত্রের ‘বিউটি কুইন’খ্যাত অভিনেত্রী অপু বিশ্বাস। এক দশকেরও বেশি সময়ে প্রায় ১০০টি সিনেমায় অভিনয় করেছেন তিনি। দর্শককে উপহার দিয়েছেন বেশ কিছু ব্যবসাসফল সিনেমা। চলচ্চিত্রে পা রাখার পর থেকে প্রতিবছর তার অভিনীত সিনেমা ঈদে মুক্তি পেয়েছে। তবে গত কয়েক বছর অপু অভিনীতি কোনো সিনেমা ঈদে মুক্তি পাচ্ছে না।

এ প্রসঙ্গে অপু বিশ্বাস কালের খবরকে বলেন, ‘সিনেমায় আসার পর থেকেই প্রতি ঈদে আমার সিনেমা মুক্তি পেত। পারিবারিক কারণে নিজেকে গুটিয়ে ফেললাম। দুই বছর কাজ করতে পারিনি। কেন পারিনি আপনারা জানেন। ফলে এখন আমার সিনেমাও নেই। সর্বশেষ আমার ‘পাঙ্কু জামাই’ ও ‘রাজনীতি’ মুক্তি পেয়েছে। এবারও আমার সিনেমা ‘শ্বশুরবাড়ি জিন্দাবাদ’ মুক্তি দেয়ার ইচ্ছে ছিলো। কিন্তু কিছু কারণে সেটা সম্ভব হলো না। আশা করছি কোরবানীর ঈদে ছবিটি মুক্তি পাবে।’

অপু আরো বলেন, ‘স্বাভাবিক কারণে ঈদের সিনেমা নিয়ে আমার এখন কোনো পরিকল্পনা নেই্। আমার শত ব্যস্ততা ছেলে আব্রাহাম খান জয়কে নিয়ে। একটা কথা বলে রাখি, ওকে নিয়ে ঈদে সেভাবে আমি কিছু ভাবি না। কারণ প্রতিদিনই ওর সঙ্গে আমার ঈদের দিন মনে হয়।’

ছোটবেলার ঈদের স্মৃতি এখনও নাড়া দেয় এই অভিনেত্রীকে। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘ঈদের আনন্দ আমি ছোটবেলা থেকেই উপভোগ করতাম। কারণ আমার বান্ধবীরা যারা ছিল তাদের সঙ্গে ঘুরতে বের হতাম। আমাকে স্কুলে একা পাঠাতো না। মা অথবা কাকা স্কুলে দিয়ে আসতো। ঈদের দিন স্বাধীনভাবে ঘুরতে পারতাম। ওই একদিনের আনন্দ রাখার জায়গা পেতাম না। খুব বেশি ভালো লাগতো রিকশায় বান্ধবীদের সঙ্গে ঘুরতে। এক রিকশায় আমরা তিনজন ঘুরতাম। ঈদের দিন রাস্তার মোড়ে ছেলেরা স্টল বানিয়ে রাখতো। কোক বিক্রি করতো। এই পরিবেশটা সত্যি অনেক বেশি ফিল করতাম।

আমাদের বগুড়ার আলু ও দই খুব নামকরা- এটা হয়তো সবাই জানেন। একবার আমরা তিন বান্ধবী যাচ্ছিলাম। তখন ক্লাস সেভেনে পড়ি। ছেলেরা আমাদের দেখে বলল, ওই দ্যাখ- হলেন্ডার আলু যাচ্ছে। শুনে আমরা ঘুরে দাঁড়ালাম। তিন বান্ধবী রিকশা থেকে নেমে ছেলেগুলোর সঙ্গে ঝগড়া বাঁধিয়ে দিলাম। আসলে তখন ওরা বেশ ভয় পেয়ে গিয়েছিল। বুঝতে পেরে আমরাও মজা পাচ্ছিলাম। পরে আমরা জেদ দেখিয়ে দশ-বারোটা কোকের বতল নিয়ে চলে এসেছিলাম। শৈশবের ঐ সময়টা খুব মজার ছিলো। এখন একা থাকলে সেই দিনগুলোর কথা মনে পড়লে হাসি পায়।’

দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিন..

কালের খবর মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com